সিলেট ৯ই জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ২৬শে জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ২:৫৩ অপরাহ্ণ, জুলাই ৯, ২০২০
মোঃ হুমায়ূন কবীর ফরীদি), স্টাফ রিপোর্টারঃ
জগন্নাথপুর পৌর এলাকার জনৈক তরুণীকে ধর্ষণ এর অভিযোগে ৪ জনকে গ্রেপ্তার করেছে থানা পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতদের জেল হাজতে প্রেরন করা হয়েছে। বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়, সুনামগঞ্জ জগন্নাথপুর পৌর এলাকার হাসিনাবাদ গ্রামের পুতুলা (ছদ্মছদ্মনাম) নামক ১৮ বছর বয়সী এক তরুণীর সঙ্গে প্রেমের সর্ম্পক গড়ে তোলেন জগন্নাথপুর উপজেলার কলকলিয়া ইউনিয়নের খাশিলা গ্রাম নিবাসী আমির উদ্দিনের ছেলে আনোয়ার হোসেন। একপর্যায়ে প্রেমের ফাঁদে পেলে গত রবিবার ৫ জুলাই দিবাগত রাতে ওই তরুণীকে তার বাড়ি থেকে বের করে এনে আনোয়ার হোসেন উপজেলা সদরের জগন্নাথপুর বাজারের একটি আবাসিক হোটেলে গিয়ে উঠেন এবং হোটেলের একটি কক্ষে আটকে রেখে রাতভর আনোয়ার মিয়া সহ তার চার বন্ধু মিলে ধর্ষণ করেন। তিনদিন হোটেলের কক্ষে বন্দি থাকার পর গতকাল বুধবার (৮ জুলাই) সকালের দিকে মেয়েটি কৌশলে হোটেল কক্ষ থেকে বের হয়ে বাড়িতে চলে যাওয়ার পাশাপাশি বিকেলে এই তরুণী বাদী হয়ে পাঁচজনের বিরুদ্ধে জগন্নাথপুর থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। অভিযোগের প্রেক্ষিতে ৮ ই জুলাই বুধবার রাতে থানা পুলিশ বিশেষ অভিযান চালিয়ে অভিযোগকৃত উপজেলার কলকলিয়া ইউনিয়নের খাশিলা গ্রামের আমির উদ্দিনের ছেলে আনোয়ার হোসেন (২৫), হাসিনাবাদ এলাকার পাখি মিয়ার ছেলে ছানা মিয়া (২৬), নেত্রকোনা জেলার (বর্তমান ঠিকানা ইকড়ছই) মৃত সুরুজ মিয়ার ছেলে অনিক মিয়া (১৯) ও বড় মোহাম্মদপুর গ্রামের আব্দুল মানিকের ছেলে সুহেল মিয়া (২৪)কে আটক করেন।অপর অভিযোক্ত হাসিনাবাদ এলাকার ছনর মিয়ার ছেলে সেলন মিয়া (২০) এখনও পলাতক রয়েছে। জগন্নাথপুর থানার এসআই অনিক দেব গ্রেপ্তার এর সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, তরুণীর অভিযোগের প্রেক্ষিতে চারজনকে আটক করে আজ ৯ ই জুলাই সুনামগঞ্জ জেল হাজতে প্রেরন করা হয়েছে। ভিকটিম পুতুলা( ছদ্মনাম) কে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
সম্পাদক ও প্রকাশকঃ- মোহাম্মদ মুজিবুর রহমান (ডালিম)
মোবাঃ- 01712-174796
বার্তা সম্পাদকঃ- জাকারিয়া হোসেন জোসেফ
মোবাঃ- 01744-420000
ইমেইলঃ- dailysylheterdinrat24@gmail.com
২২৯ এক্সেল টাওয়ার ২য় তলা সুবিদ বাজার, সিলেট।
Design and developed by M-W-D