“মধ্যনগরের হাওরে বৃক্ষ রূপন কর্মসূচিতে কৃষকের পেনশন” বাস্তবায়ন করতে চান- গোপেশ সরকার

প্রকাশিত: ১২:২৮ অপরাহ্ণ, মার্চ ৫, ২০২১

“মধ্যনগরের হাওরে বৃক্ষ রূপন কর্মসূচিতে কৃষকের পেনশন” বাস্তবায়ন করতে চান- গোপেশ সরকার

 

অমৃত জ্যোতি::

জেলার প্রায় বেশির ভাগ উপজেলাই হাওর বেষ্টিত ভাটি এলাকা হিসেবে সদূর প্রসারী নিম্নাঞ্চল।হাওরের রাজধানীর হিসেবে খ্যাত ধর্মপাশা উপজেলার মধ্যনগর নামক থানাটি।
হাওরের মাঝখানে মধ্যনগর নামক দ্বীপকুলে বর্ষারম্ভ থেকে, প্রায় শেষ পর্যন্ত ৬মাস কেটে যায় কানায় কানায় ভরপুর, ভাসমান পানিতেই।
ভরপুরে বর্ষার পনির চিত্র যতি বলতে চাই চারিদিকে পানি আর পানি।হাওরের পানির ফাকে কোথাও কোন গাছের দেখা মিলে না।যে কোন সময় ঘটে যায় ভাসমান পানিতে নৌ দুর্ঘটনা।বর্ষার ঝড়ের কবল থেকে হাওরের কোন দুর্ঘটনার হাত থেকে বাচতে নেই কোন ধরারমতো অবলম্বন। এরি মধ্য দেখা গেছে এক ব্যাতিক্রমী মানুষের বিশেষ উদ্যোগ, মধ্যনগর সংলগ্ন বোয়ালী হাওর পাড়ের জমশের পুর গ্রামের গগন সরকার নামের এক কৃষক এর একমাত্র ভরসার পাত্র, যেমন অন্ধের যষ্টি বললেও কারো ভুল হবার কথা নয়।তিনি হলেন গোপেশ সরকার নামক পরিশ্রমী ও প্রতিবাদী কন্ঠের মধ্যবয়সী এক নাগরিক। গনমাধ্যমে এক নতুন কথা তুলে ধরে বলেন -“বৃক্ষ রোপনের কর্মসূচির মাধ্যমে কৃষকের পেনশন” বাস্তবায়ন হতে পারে কতৃপক্ষের সহায়তা পেলে, সকল কৃষকদের।আসুন প্রতিপ্রত্যেকেই হাওরে গাছ লাগাই নিজেদের পেনশন নিজেরাই অর্জন করি।এ পর্যন্ত প্রায় ৩হাজার করচ গাছের চারা রোপন করছেন, প্রাথমিক ভাবে ২০ হাজার ওরক্রমন্বয়ে ৪০হাজার গাছ রোপন করবেন বলে জানান তিনি। অন্যদিকে হবে ভরা রোদে মাঠে কাজ করা বৈশাখী কৃষকদের সবুজ ঘাসের উপর, বিশ্রামের কোমল বিছানার ছায়া।বাংলাদেশর পরিবেশ বিদ, বনায়ন কতৃপক্ষের তথা বৃক্ষ বান্ধব সকলের সহযোগিতা চান তিনি।
হাওর পারের বিশিষ্ট কথা সাহিত্যেক ডাঃঅরুণ কুমার সামন্ত -বাস্তব জীবনে পানির কবলে পরে অভিজ্ঞতার কথা তুল ধরে বলেন-ভাসমান পানিতে দুর্ঘটনার কবলে, অবলম্বন হিসেবে জারমুনির ডেটাও (কচুরিপনাও) কম নয়।

এ সংক্রান্ত আরও সংবাদ

Live TV