সিলেট ১৩ই নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ২৮শে কার্তিক, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ১:৩০ অপরাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ১১, ২০২০

ধর্মপাশা, সুনামগঞ্জঃ গত বুধবারে ৯/৯/২০ইংনেত্রকোনার কলমাকান্দার বড়খাপন ইউনিয়নের আওতাধীন গুমাই নদীতে ট্রলারডুবির দুর্ঘটনায়র সুনামগঞ্জের মধ্যনগর ইউনিয়নের ইনাতনগর (কামাউড়া) গ্রামের আরও দুজনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। শুক্রবার দুপুর ১২টার দিকে ধর্মপাশা উপজেলার হলদির হাওর থেকে রতন মিয়া (৩৫) ও একই হাওরের অন্য অংশ থেকে দুপুর আড়াইটার দিকে মনিরা আক্তারের (৫) মরদেহ উদ্ধার করে স্থানীয়রা। এ নিয়ে মোট ১২ জনের লাশ উদ্ধার হলো। রতন মিয়া সুনামগঞ্জের ধর্মপাশা উপজেলার মধ্যনগর ইউনিয়নের ইনাতনগর গ্রামের আব্দুল হান্নান অরফে আবু মিয়ার ছেলে এবং মনিরা আক্তার একই গ্রামের আব্দুল ওয়াহাবের মেয়ে। গত বুধবার সকালে মধ্যনগর থেকে একটি যাত্রীবাহী ট্রলার ৩৫/৪০ জন যাত্রী নিয়ে নেত্রকোনার ঠাকুরাকোনা যাওয়ার পথে গুমাই নদীতে বাল্কহেড নৌকার সাথে মুখোমুখী সংঘর্ষে যাত্রীবাহী ট্রলারডুবির ঘটনা ঘটে।এতে ১০ মৃত লাশ উদ্ধারের পরেও নিখোঁজ রয়েছিল রতন মিয়া ও মনিরা আক্তার। রতন ও মনিরাসহ এ নিয়ে ইনাতনগর গ্রামের ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। মধ্যনগর থানার ওসি আব্দুল্লাহ আল মামুন লাশ উদ্ধারের খবরের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
এদিকে রতন মিয়া ও মনিরার মরদেহ উদ্ধারের খবর পেয়ে সুনামগঞ্জ ও নেত্রকোনা জেলা প্রশাসকের পক্ষ থেকেই দুটি পরিবারকে নগদ ৩০ হাজার টাকা করে আর্থিক সহায়তা পৌঁছে দিয়েছেন মধ্যনগর ইউপি চেয়ারম্যান প্রবীর বিজয় তালুকদার বলেন, ‘স্বজন হারানোর বেদনায় প্রতিটি পরিবার স্তব্ধ হয়ে গেছে। শান্তনা দেওয়ার ভাষাও হারিয়েছে এলাকাবাসী ও গ্রামের প্রতিটিজন মানুষ শোকাহত।
ধর্মপাশা, সুনামগঞ্জ
গত বুধবারে ৯/৯/২০ইংনেত্রকোনার কলমাকান্দার বড়খাপন ইউনিয়নের আওতাধীন গুমাই নদীতে ট্রলারডুবির দুর্ঘটনায়র সুনামগঞ্জের মধ্যনগর ইউনিয়নের ইনাতনগর (কামাউড়া) গ্রামের আরও দুজনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। শুক্রবার দুপুর ১২টার দিকে ধর্মপাশা উপজেলার হলদির হাওর থেকে রতন মিয়া (৩৫) ও একই হাওরের অন্য অংশ থেকে দুপুর আড়াইটার দিকে মনিরা আক্তারের (৫) মরদেহ উদ্ধার করে স্থানীয়রা। এ নিয়ে মোট ১২ জনের লাশ উদ্ধার হলো। রতন মিয়া সুনামগঞ্জের ধর্মপাশা উপজেলার মধ্যনগর ইউনিয়নের ইনাতনগর গ্রামের আব্দুল হান্নান অরফে আবু মিয়ার ছেলে এবং মনিরা আক্তার একই গ্রামের আব্দুল ওয়াহাবের মেয়ে। গত বুধবার সকালে মধ্যনগর থেকে একটি যাত্রীবাহী ট্রলার ৩৫/৪০ জন যাত্রী নিয়ে নেত্রকোনার ঠাকুরাকোনা যাওয়ার পথে গুমাই নদীতে বাল্কহেড নৌকার সাথে মুখোমুখী সংঘর্ষে যাত্রীবাহী ট্রলারডুবির ঘটনা ঘটে।এতে ১০ মৃত লাশ উদ্ধারের পরেও নিখোঁজ রয়েছিল রতন মিয়া ও মনিরা আক্তার। রতন ও মনিরাসহ এ নিয়ে ইনাতনগর গ্রামের ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। মধ্যনগর থানার ওসি আব্দুল্লাহ আল মামুন লাশ উদ্ধারের খবরের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
এদিকে রতন মিয়া ও মনিরার মরদেহ উদ্ধারের খবর পেয়ে সুনামগঞ্জ ও নেত্রকোনা জেলা প্রশাসকের পক্ষ থেকেই দুটি পরিবারকে নগদ ৩০ হাজার টাকা করে আর্থিক সহায়তা পৌঁছে দিয়েছেন মধ্যনগর ইউপি চেয়ারম্যান প্রবীর বিজয় তালুকদার বলেন, ‘স্বজন হারানোর বেদনায় প্রতিটি পরিবার স্তব্ধ হয়ে গেছে। শান্তনা দেওয়ার ভাষাও হারিয়েছে এলাকাবাসী ও গ্রামের প্রতিটিজন মানুষ শোকাহত।
সম্পাদক ও প্রকাশকঃ- মোহাম্মদ মুজিবুর রহমান (ডালিম)
মোবাঃ- 01712-174796
বার্তা সম্পাদকঃ- জাকারিয়া হোসেন জোসেফ
মোবাঃ- 01744-420000
ইমেইলঃ- dailysylheterdinrat24@gmail.com
২২৯ এক্সেল টাওয়ার ২য় তলা সুবিদ বাজার, সিলেট।
Design and developed by RJP IT